মন্ডল,বিশেষ প্রতিনিধি :
এই আলুর গাছ এক মৌসুম ফলন দিয়ে মরে যায়; পরের বছর মূল থেকে নতুন করে চারা গজায়। এর কাণ্ডের গায়ে ছোট ছোট কালচে বেগুনী রঙের আলু হয় এবং মাটির নিচে বড় আকারের বাদামী রঙের আলু হয়। নিচের আলু প্রতি বছর একটু একটু করে বড় হয় এবং দীর্ঘকাল ধরে বড় হতে পারে। উপরের আলু প্রতি বছর প্রচুর পরিমানে জন্মে। উভয় আলু থেকেই বংশ বিস্তার ঘটে। উভয় আলুই খাওয়ার যোগ্য। এটি রান্না করে খাওয়া হয়। গাছ আলুর জন্য বিশেষ কোনো যত্নের প্রয়োজন হয় না; সামান্য মাটি ও বেড়ে ওঠার আশ্রয় পেলেই এটি বেড়ে ওঠে।
উপকরনঃ
- মেটে- ৪ টি
- আলু, কুঁচি করে কাটা- ২ টি
- পেঁয়াজ, কুঁচি- ১ টি
- মরিচ গুঁড়ো- ১/২ চা চামচ
- হলুদ গুঁড়ো - ১ চা চামচ
- ধনে গুঁড়ো- ১/২ চা চামচ
- এলাচ- ১ টি
- দারচিনি গুঁড়ো- ১/৩ চা চামচ
- লবঙ্গ- ১ টি
- ধনেপাতা কুঁচি- ১ গোছা
- ময়দা- দেড় কাপ
- লবন- পরিমান মত
- তেল ভাজার জন্য
- পানি - খামির তৈরির জন্য
প্রনালিঃ
- প্রথমেই ১ টেবিল চামচ তেল ও সামান্য লবন দিয়ে খামির তৈরি করে ঢেকে রাখুন।
- এবার মুরগির কলিজাগুলো ধুয়ে নিয়ে লবন ও হলুদ দিয়ে সেদ্ধ করুন। ছোট টুকরো করে কেটে রাখুন।
- এরপর পাত্রে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ- মরিচ ভেজে নিয়ে এলাচ ও লবঙ্গ দিন।
- এরপরে আলু দিয়ে ভালোভাবে ভাজুন। প্রায় সিদ্ধ হয়ে আসলে মুরগির কলিজা দিয়ে ভালো করে মেশান।
- দারচিনি গুঁড়ো ও ধনেপাতা দিয়ে মিশিয়ে নিন। আরও ১০ মিনিট অল্প আঁচে ভাজুন।
- এবার তৈরি করে রাখা খামির গুলো দিয়ে রুটি বানিয়ে নিন।
- রুটি গুলো মাঝখান থেকে অর্ধ চন্দ্রাকৃতি করে কেটে নিন।
- এরপরে শিঙাড়ার মত খোল বানিয়ে তাতে আলু-কলিজার পুর ভরুন। শিঙাড়ার ধার ভালোভাবে চেপে আটকে দিন।
- ডুবো তেলে সোনালি করে ভেজে তুলুন।
- ব্যাস, হয়ে গেলো সুস্বাদু বিকেলের নাস্তা।