Contact For add

Wed, Mar 21 2018 - 6:47:15 PM +06 প্রচ্ছদ >> পরিবেশ

Conference in March: Who are coming to the new leadership of BCL ?মার্চে সম্মেলন : ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বে আসছেন কারা

মার্চে সম্মেলন : ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বে  আসছেন কারা
বিশেষ প্রতিবেদক :
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৯ তম জাতীয় সম্মেলন হচ্ছে  মাসের শেষ সপ্তাহে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্মেলনের চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারণ করে দিয়েছেন ৩১ মার্চ। তার আগে অর্থাৎ ২৫ থেকে ২৭ তারিকের মধ্যে এই সম্মেলন হতে পারে। চাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অনেকেই সম্মেলনের এমন পূর্বাভাস দিয়েছেন। কর্তৃক তারিখ নির্ধারিত হয়েছে ৩১ মার্চ।
সংশ্লিস্ট সূত্রগুলো জানিয়েছেন , প্রধানমন্ত্রী যে তারিখ নির্ধারণ করে দিয়েছেন তার আগেই সম্মেলনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।  গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মহানগরী উত্তর ও দক্ষিণ ছাত্রলীগের সম্মেলন এরই মধ্যে অনুষ্ঠিত হতে হবে।
 
সম্মেলনের তারিখ ঘোষণার পর থেকেই নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে। সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদক এই শীর্ষ পদ দুটির একটি নিজেদের দখলে নিতে সিনিয়রদের কাছে ধর্ণা দিচ্ছেন অনেকে। এছাড়া সম্মেলনের কারণে নড়ে চড়ে বসেছেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারাও। বিভিন্ন মহল থেকে কথা উঠছে এবার কথিত সিন্ডিকেট আর থাকছে না।ছাত্রত্ব থাকা এবং ক্লীন ইমেজের ছাত্রনেতারা এবারের কমিটিতে গুরুত্বপূণ পদ পেতে পারেন।
খায়ের সুজন
সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক-এ দুটি শীর্ষ পদে আসীন হওয়ার দৌড়ে প্রাথমিক তালিকায় যারা আছেন তাদের মধ্যো বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সায়েম খান, শিক্ষা ও পাঠচক্রবিষয়ক সম্পাদক গোলাম রাব্বানি,
গোলাম রাব্বানী
আইনবিষয়ক সম্পাদক আল নাহিয়ান খান জয়, প্রচার সম্পাদক সাইফ উদ্দিন বাবু, কর্মসূচি ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক রাকিব হোসেন, কৃষি শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক বরকত হোসেন হাওলাদার, গণ-শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক আনিসুল ইসলাম জুয়েল,উপ-প্রচার সম্পাদক খন্দকার রবিউল ইসলাম রবি, স্কুলছাত্রবিষয়ক উপ-সম্পাদক সৈয়দ আরাফাত, দফতর সম্পাদক দেলোয়ার শাহজাদা,আইন বিষয়ক উপ-সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন,সহ-সম্পাদক খাদেমুল বাশার জয়, প্রথম কার্যনির্বাহী সদস্য আব্দুর রহমান শ্রাবণ, ঢাবি শাখার প্রথম সহ-সভাপতি রুম্মান হোসাইন, শাহরিয়ার কবির বিদ্যুৎ, স্যার এ এফ রহমান হল ছাত্রলীগের সভাপতি হাফিজুর রহমান। 
রবিউল আলম রবি
তবে ওই তালিকা ছাড়াও আরো কয়েকজন ছাত্রনেতা শীর্ষদুটি পদ নিজেদের করে নিতে চেষ্টা করছেন। তাদের প্রচারনা এখনো ততটা জোরালো নয়। এরপর ছাত্রনেতাদের বয়স যদি ২৭ থেকে ৩০বছরের কোটায় নেওয়া  হয়। তাহলে সিনিয়র সভাপতির পদ সৃষ্টি করা হতে পারে। তার জন্যও বেশ কয়েকজন তুখোড় ছাত্রনেতা তালিকায় রয়েছেন।
সাদ্দাম হোসেন
এবার কেন্দ্রীয় সভাপতি পদের জন্য যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছেন বর্তমান কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক এসএম জাকির হোসেন,সহ-সভাপতি ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কাজী এনায়েত, ঢাবি শাখা সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন প্রিন্স।  সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক পদের ছাত্রনেতাদের সমর্থকরা ইতিমধ্যেই প্রচারণা শুরু করেছেন। মধুর কেন্টিন এবং টিএসসি’র মোড় ছাড়াও ঢাবি গ্রাউন্ডের প্রতিটি চায়ের দোকানেই চলছে ছাত্রলীগের সম্মেলন নিয়ে নানা আলোচনা।
 
ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠনটির ৭০ তম বর্ষপূর্তির এই যুগসন্ধিক্ষণে কারা আসছেন নেতৃতে সেই অঙ্কে বিভোর ছাত্রলীগের নেতা কর্মী সমর্থকরা।


Comments