করোনার পর হতে ঢাকার রেস্টুরেন্টগুলোর ভিতরে বহুজাতিক সিগারেট কোম্পানির মদদে গড়ে উঠছে ধূমপানের স্থান। যার মূল উদ্দেশ্য নতুন প্রজন্মকে আকৃষ্ট করা এবং সিগারেটকে মানুষের কাছে সহজলভ্য করা। সিগারেট কোম্পানিগুলো টাকা দিয়ে এসব ধূমপানের স্থান করে দেয়। আর মালিকরা টাকার লোভে সেই সুবিধা করে দিচ্ছে। ফলে ধূমপায়ীদের পাশাপাশি অধূমপায়ীরাও এই স্মোকিং জোন থেকে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছে। একইসঙ্গে রেস্টুরেন্টে এ ধরনের স্মোকিং জোন শুধুমাত্র পরোক্ষ ধূমপানেরই কারণ নয় বরং এর ফলে অগ্নিকান্ডের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটার সম্ভবনা রয়েছে। অনেক এসি রুমের ভিতরে আছে ধূমপানের কক্ষ। রেস্টুরেন্টে এসব ধূমপানের স্থান যেনো মরণ ফাঁদ। জন্য প্রাণ যেতে পারে শত মানুষের। রেস্টুরেন্টে মানুষ স্বাস্থ্যকর খেতে ও বিনোদনের জন্য যায়, সেখানে ভাল ওয়াশরুম, ছোট লাইব্রেরি, বাচ্চাদের খেলার কর্ণার, ব্রেস্টফিডিং কর্নার মতো মানসিক ও স্বাস্থ্য সম্মত বিষয়ক রাখা জরুরি। অথচ এসকল গুরুত্বপুর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে সিগারেট কোম্পানির মদদে গড়ে তুলছে ধূমপানে কক্ষ।</p>
ডায়াবেটিসের হাত থেকে ছোট-বড় কারও রক্ষা নেই। এর অন্যতম প্রধান কারণ আমাদের জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন। অপরদিকে ‘পায়ুপথের বিভিন্ন সমস্যাও প্রকট আকারে দেখা দিচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন আসে, ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ুপথের সমস্যা হলে সেটি কি যাদের ডায়াবেটিস নেই তাদের মতো হবে নাকি অন্যরকম হবে। প্রথমেই বলে রাখা ভালো- ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের অন্য রোগীদের মতো পায়ুপথের সব রোগ যেমন পাইলস, ফিস্টুলা, এনালফিসার, রেকটাল পলিপ, ক্যান্সারসহ সব রোগেই হয়। বরং কোনো কোনো রোগ তাদের সাধারণ মানুষের চেয়ে বেশি হয়।